গুগল সাম্প্রতিক একটি ভিডিওচিত্র প্রকাশ করেছে যেখানে তাদের একটি ডাটা
সেন্টারের বোমাঞ্চকর ও অতি গোপনীয় কয়েকটি স্থানের দৃশ্য অবলোকন করা হয়েছে।
সাধারণত ডাটা সংকান্ত বিষয়াদি খুবই গোপনীয়তার সাথে গুগল রক্ষা করে থাকে।
তবে এই প্রথম গুগল তাদের নিরাপত্তা বিষয়ক কোন
একটি দৃষ্টান্ত জন সাধারণের কাছে তুলে ধরল। ভিডিওচিত্রটিতে দেখানো হয়েছে
ডাটা সেন্টারে রক্ষিত ডাটাগুলো কত নিরাপদে সংরক্ষিত হয়ে থাকে।
৭ মিনিটের এই ভিডিওচিত্রের মূল উদ্দেশ্যই হল তাদের সিকিউরিটি, প্রোটেকশন ও সার্ভারের বিশ্বাসযোগ্যতাকে সকলের কাছে আরোও একবার প্রমাণ করা। গুগল মূলত তাদের এন্টারপ্রাইজ কাস্টমারদেরদের মধ্যে আরো বেশি বিশ্বাসের সঞ্চার করতে ভিডিওচিত্রটি তৈরী করেছে। গুগল তাদের নিজস্ব কাস্টম সার্ভার টেকনলজী তৈরী করেছে এবং ডাটা সেন্টারগুলোর জন্য লিনাক্স ওএস ব্যবহার করে চলেছে কারণ তাদের কাছে এটাই সবচাইতে নিরাপদ।
ভিডিওটিতে ডাটা সেন্টারের বিভিন্ন স্থানের নিরাপত্তা বেষ্টনী স্পষ্ট ভাবে তুলে ধরা হয়েছে। ডাটা সেন্টারের প্রতিটি সেক্টরের নিরাপত্তা ও আনুষাঙ্গিক বিষয়গুলো ভিডিওতে প্রতীয়মান হয়েছে। ডাটা প্রসেসিং থেকে শুরু করে সেগুলো কিভাবে রক্ষা করা হচ্ছে ইত্যাদি বিষয়গুলো ভিডিওতে উঠে এসেছে। ভিডিওতে দেখা যায় গুগল তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য অত্যাধুনিক সব সরঞ্জাম ব্যবহার করেছে এবং অননুমোদিত কাউকে তাদের এরিয়ার ভেতর প্রবেশ করতে দেওয়া হয় না। ফেস রিকোগনাইজেশনের মত আরো অনেক প্রযুক্তি ডাটা সেন্টারে ব্যবহৃত হচ্ছে। ভিডিওতে “the crusher” এবং “the shredder” নামক দুইটি যন্ত্রের ব্যবহার দেখা যায় যেটা পুরাতন হার্ডড্রাইভগুলোকে চিরতরে নষ্ট করে দেয় যাতে কেউ তাদের কাস্টমারদের তথ্য একসেস করতে না পারে।
আপনার উপভোগের জন্য ভিডিওচিত্রটি যুক্ত করে দিলাম-
সার্চ জায়ান্ট গুগলের মর্যাদাকে নিশ্চিতভাবে আরো কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেবে এই ভিডিওটি। অনেকেরই ধারণা তাই। অন্তত আপনার মত কী?
৭ মিনিটের এই ভিডিওচিত্রের মূল উদ্দেশ্যই হল তাদের সিকিউরিটি, প্রোটেকশন ও সার্ভারের বিশ্বাসযোগ্যতাকে সকলের কাছে আরোও একবার প্রমাণ করা। গুগল মূলত তাদের এন্টারপ্রাইজ কাস্টমারদেরদের মধ্যে আরো বেশি বিশ্বাসের সঞ্চার করতে ভিডিওচিত্রটি তৈরী করেছে। গুগল তাদের নিজস্ব কাস্টম সার্ভার টেকনলজী তৈরী করেছে এবং ডাটা সেন্টারগুলোর জন্য লিনাক্স ওএস ব্যবহার করে চলেছে কারণ তাদের কাছে এটাই সবচাইতে নিরাপদ।
ভিডিওটিতে ডাটা সেন্টারের বিভিন্ন স্থানের নিরাপত্তা বেষ্টনী স্পষ্ট ভাবে তুলে ধরা হয়েছে। ডাটা সেন্টারের প্রতিটি সেক্টরের নিরাপত্তা ও আনুষাঙ্গিক বিষয়গুলো ভিডিওতে প্রতীয়মান হয়েছে। ডাটা প্রসেসিং থেকে শুরু করে সেগুলো কিভাবে রক্ষা করা হচ্ছে ইত্যাদি বিষয়গুলো ভিডিওতে উঠে এসেছে। ভিডিওতে দেখা যায় গুগল তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য অত্যাধুনিক সব সরঞ্জাম ব্যবহার করেছে এবং অননুমোদিত কাউকে তাদের এরিয়ার ভেতর প্রবেশ করতে দেওয়া হয় না। ফেস রিকোগনাইজেশনের মত আরো অনেক প্রযুক্তি ডাটা সেন্টারে ব্যবহৃত হচ্ছে। ভিডিওতে “the crusher” এবং “the shredder” নামক দুইটি যন্ত্রের ব্যবহার দেখা যায় যেটা পুরাতন হার্ডড্রাইভগুলোকে চিরতরে নষ্ট করে দেয় যাতে কেউ তাদের কাস্টমারদের তথ্য একসেস করতে না পারে।
আপনার উপভোগের জন্য ভিডিওচিত্রটি যুক্ত করে দিলাম-
সার্চ জায়ান্ট গুগলের মর্যাদাকে নিশ্চিতভাবে আরো কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেবে এই ভিডিওটি। অনেকেরই ধারণা তাই। অন্তত আপনার মত কী?
No comments:
Post a Comment