দেশে নতুন অ্যান্টি ভাইরাস
সেলফোনে চালু হচ্ছে স্কাইপ ভিডিও কলিং
কম্পিউটারের পর এবার সেলফোনে সরাসরি স্কাইপ ভিডিও কল করা যাবে
গতিময় ফায়ারফক্স
ধন্যবাস সকলকে।
ইন্টানেটে বাংলা লেখা পদ্ধুতি
এবার আপেনাদের জানাব ইন্টানেটে বাংলা লেখা
সম্পর্কে। আপনারা অনেকেই বিষয়টি জানেনও। যাহোক আমরা অনেক সময় ইমেলে বাংলা লেখতে
চাই কিন্তু হয় না। লেখার জন্য প্রথমে আপনাকে অভ্র কিবোডটি ডাউনলোড করতে হবে।
ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করে। ডাউনলোড হয়ে গেলে তা ইনস্টল করতে হবে। ইনস্টল হয়ে
গেলে তা ডেস্কটপের ডানকোন
এরকম দেখাবে। এখন আপনি কোন ওয়েব সাইটে মন্তব্য করতে চাইলে বা
কোন ই-মেইলে বাংলা লেখতে চাইলে শুধ এই English লেখা বাটনে ক্লিক করে বাংলা লেখতে পারবেন। কোন
সমস্য হলে মন্তব্য বাংলা লিখে তা জানাবেন।
সকলকে ধন্যবাদ।
মন্তব্য করতে ভুরবেন না।
ডেস্কটপ কেমন ভাবে কপি করা যায়
এবার আপনাদেরে সাথে শেয়ার করব ডেস্কটপ
কেমন ভাবে কপি করা যায়। এ সম্পর্কে অনেকেই জানেন আবার অনেকেই জানেন না। যা হোক
এবার দেখি কিভাবে তা সম্ভব। প্রথমে যে ডেস্কটপ কপি করতে চান
সেঅবস্থায় রেখে কিবোড থেকে Ctrl চেপে ধরে Print Screen Sys Rq চাপুন বেস হয়ে গেল কপি করা।
এবার কপি করা অংশ যেখানে Paste করতে চান সেখানে গিয়ে( যেমন Microsoft Word) গিয়ে Ctrl+V প্রেস করুন। হয়ে গেল আপনার ডেস্কটপ কপি
বা পেষ্ট করা। এভাবে আপনি একটি ইনটারনেটের পেজকে প্রয়োজনের ক্ষেত্রে কপি বা
পেষ্ট করাতে পারবেন।
সকলকে ধন্যবান ভাল থাকবেন।
মন্তব্য করতে ভুলবেন না।
এক্সপেল্গারারে সংরক্ষিত তথ্য মোছা
ইন্টারনেট এএক্সপ্লোরের মাধ্যমে ওয়েবসাইট ভিজিট করার সময় সাধারণত ওই ওয়েবসাইটের ঠিকানা ইন্টারনেট এক্সপেল্গারার স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষিত থাকে। চাইলে ওয়েবসাইটের ঠিকানা এক্সপেল্গারার বন্ধের সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে মুছে ফেলা যায়। এজন্য ইন্টারনেট এক্সপেল্গারারের tools অপশন থেকে internet option--এ যেতে হবে। Advance বাটন ক্লিক করতে হবে। এবার অনেক অপশন দেখা যাবে। অপশনগুলোর একবারে নিচে empty temporary internet files folder when browser is closedচেক করে ok চাপতে হবে।
মেমোরি কার্ড পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে তা উদ্ধার কারার পদ্ধুতি
এবার সেলফোনে মেমোরি কার্ড এর পাসওয়া ভূলে গেলে তা কিভাবে উদ্ধার করবেন তা আপনাদের জানাবো। সেলফোনে মেমোরি কার্ড সুবিধা থাকায় অনেকেই গোপনীয় তথ্যাবলি মেমোরি কার্ডেই সংরক্ষণ করে থাকেন। নিরাপত্তার খাতিরে সেগুলোতে পাসওয়ার্ডও দিয়ে রাখেন অনেকে। তথ্যগুলো দেখার জন্য অবশ্যই পাসওয়ার্ডটি মনে রাখতে হয়। পাসওয়ার্ড ভুলে গেলেও বিকল্প উপায়ে তথ্যগুলো রিকভার করার সুযোগ রয়েছে। এজন্য অবশ্য মোবাইল এফএক্সপেল্গারার নামক একটি সফটওয়্যার ইনস্টল করা থাকতে হবে। www.gosymbian.com/FE_download.html থেকে ক্লিক করে Skip ad ক্লিক করে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করা যাবে। সফটওয়্যার ইনস্টল শেষে চালু করতে হবে। এরপর C:—-Szstem—-(mmcstore)file Uv Copyকরে মেমোরিকার্ডে Paste করতে হবে। মেমোরিকার্ডে Copy করা mmcstore file ভরষব টির শেষে .txt এক্সটেনশন যুক্ত করতে হবে। ফাইলের নাম হবে mmcstore.txtএরপর কম্পিউটারে ফাইলটি বল্গূটুথ, ডাটাকেবল বা অন্য কোনো মাধ্যমে প্রেরণ করতে হবে। এবার ফাইলটি কম্পিউটারে খুলে Text Document এ দেখা যাবে মেমোরি কার্ডের পাসওয়ার্ডটি দেওয়া রয়েছে। এটাই আপনার পাসওয়ার্ড।
সকলকে ধন্যবাদ।
কমেন্ট করতে ভুলবেন না।
বাড়তি সফটওয়্যার ছাড়াই পেনড্রাইভের অটোরান বন্ধ
পেনড্রাইভের অটোপ্লে বা অটোরান বন্ধ করার জন্য প্রথমে Start মেনু থেকে Run-এ ক্লিক করে gpedit.msc লিখে Ok-তে ক্লিক করুন। যে উইন্ডোটি আসবে সেটিতে User configuration-এর বাঁ পাশের (+)-এ ক্লিক করে Administrative Templates-এর বাঁ পাশের (+)-এ ক্লিক করুন। তারপর System-এ ক্লিক করলে দেখবেন ডান পাশের উইন্ডোতে Turn off Autoplay নামে একটি লেখা এসেছে। সেটিতে দুই ক্লিক করে Enable নির্বাচন করুন।Turn off Autoplay on অংশে All drives নির্বাচন করে Ok করে বেরিয়ে আসুন।
পেনড্রাইভ কখনো দুই ক্লিক করে খুলবেন না। প্রয়োজনে অ্যান্টিভাইরাস দিয়ে স্ক্যান করে ফোল্ডার অপশনের সাহায্যে বা মাই কম্পিউটারের অ্যাড্রেসবারের মেনুতে ক্লিক করে পেনড্রাইভ নির্বাচন করে খুলুন।
জানুন আপনার ওয়েবসাইটের মূল্য
আমাদের
প্রায় সবারই ব্লগ আছে, কারো কারো প্রফেশনাল ওয়েবসাইটও আছে। আমরা অনলাইন
থেকে আয়ের উদ্দেশ্যই হয়তোবা যার যার ওয়েবসাইট
তৈরি করছি। আমি এখন আপনাদের এমন একটি ওয়েবসাইটের কথা বলব যেখানে আপনি
আপনার ওয়েবসাইটটির মূল্য জানতে পারবেন এবং ওযেব সাইটটি বিক্রিও করতে পারবেন। তো জেনে নিন আপনার প্রিয়
ওয়েবসাইটটির মুল্য।
প্রথমে এই লিঙ্কে
ক্লিক করুন। উপরে দেখুন লিখা আছে “How much is your website worth”। এখন
নিচে খালি জায়গায় আপনার ওয়েবসাইটটির URL দিন। তারপর ক্লিক করুন “Estimate
Website Value” । কিছুক্ষন এর মধ্য আপনার ওয়েবসাইট এর মূল্য জেনে যাবেন।
নিচের ছবিটা দেখুনঃ-
আমাদের মামাবাংলাদের ব্লগের দাম ১০$ বা ৭০০ টাকা
$ এর নিচে
আমাদের মামাবাংলাদের ব্লগের দাম ১০$ বা ৭০০ টাকা
$ এর নিচে
Our tracking system will send you a weekly report about this website value. It will also warn you if this website ever become for sale.
Your email:
আপনাদের মন্তব্য পরবর্তী
লিখা লিখতে আমাকে উৎসাহ প্রদান করবে।Your email:
তথ্য বিক্রির পরিকল্পনায় ফেসবুক
বন্ধু-বান্ধবের সঙ্গে কোন ধরনের বিষয় নিয়ে চ্যাট করছে এরকম ব্যক্তিগত তথ্য চলে যাবে বিজ্ঞাপনদাতাদের হাতে। প্রতিষ্ঠানগুলো ব্যবহারকারীদের প্রোফাইলের যাবতীয় তথ্য, হালনাগাদ স্ট্যাটাস, চ্যাটিং বার্তা এবং অন্যান্য তথ্য বিশেল্গষণ করবে এবং ক্রেতার মানসিকতা, প্রয়োজনীয়তা, ভালোলাগার বিষয় খেয়াল রেখে সে অনুযায়ী তাদের কাছে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করবে। এভাবে কোম্পানিগুলোও সহজেই তাদের সম্ভাব্য ক্রেতা খুঁজে পাবে। কোনো এক তরুণী যদি ফেসবুকে তার ব্যক্তিগত সম্পর্কের বিষয়ে সিঙ্গেল থেকে এনগেজড নির্বাচন করে তখন তাকে তার নিকটস্থ ম্যারেজ মিডিয়ার বিজ্ঞাপন দেখানো হবে। আবার যদি মধ্যবয়স্ক কোনো ব্যক্তি মোটর সাইকেল চালানোকে শখ হিসেবে উলেল্গখ করেন তবে তাকে বিভিন্ন কোম্পানির চমকপ্রদ বাইকের ছবিযুক্ত বিজ্ঞাপন দেখানো হবে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এভাবে বিজ্ঞাপন প্রচারিত হলে সামাজিক যোগাযোগের পাশাপাশি ফেসবুক ক্রেতা-বিক্রেতাদের এক মহা মিলনমেলায় এবং অনন্য বাজারে পরিণত হবে। তবে ২০০৭ সালে এ ধরনের উদ্যোগ নিলে ব্যাপক সমালোচনার মুখে ব্যবহারকারীদের তথ্য বিক্রির পরিকল্পনা বাদ দেয় ফেসবুক।
জিমেইল ঠিকানা ডিলিট করা
গুগলের ওয়েবমেইল সেবা জিমেইলে অনেকেরই একাধিক অ্যাকাউন্ট রয়েছে। জিমেইলে
নিজের কোনো মেইল ঠিকানা ইচ্ছে করলে মুছে ফেলা যায়। এ জন্য প্রথমে
িি.িমসধরষ.পড়স-এ ঢুকে নিজের আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে অ্যাকাউন্টটি খুলতে হবে।
এরপর ওপরে ডান দিকে ঝবঃঃরহমং-এ ক্লিক করে অপপড়ঁহঃং ধহফ ওসঢ়ড়ৎঃ-অপশনে ক্লিক
করার পর মড়ড়মষব অপপড়ঁহঃ ংবঃঃরহমং-এ ক্লিক করতে হবে। এরপর ঢ়ৎড়ফঁপঃং-এর ঊফরঃ
লিঙ্কে ক্লিক করতে হবে। সবশেষে জবসড়াব মসধরষ ঢ়বৎসধহবহঃষু ক্লিক করলে
অ্যাকাউন্টটি মুছে যাবে।
ইন্টারনেট থেকে আয়ের তথ্য
http://online-work-from-home.com
নিজে নিজেই তৈরী করি একটি সামাজিক নেটওয়ার্ক ওয়েবসাইট
আজ আমি আপনাদের সাথে যে জিনিস টি শেয়ার করব তা হল ফেইসবুক বা টুইটার এর মত একটি সামাজিক যোগাযোগ সাইট বানানো। ফেইসবুক বা টুইটার এর কিছু সুবিধা সম্বলিত একটি মাইক্রো ব্লগ ওয়েব সাইট বানানোর টিপস দিব। একটি ওপেনসোর্স সফটওয়্যার দিয়ে এটি করা সম্ভব। সেই সফটওয়্যারের সাথেই পরিচয় করিয়ে দিব ও তার ইনস্টল প্রক্রিয়ার বিবরণ দেব।কি কি সুবিধা আছে জে-কাউ স্ক্রিপ্টেঃ
Jcow একটি ওপেন সোর্স সফটওয়্যার যার মাধ্যমে খুব সহজেই আপনি একটি সুন্দর মাইক্রোব্লগ ওয়েবসাইট বানাতে পারবেন।এই স্ক্রিপ্টে মাইক্রোব্লগের নিন্মোক্ত সুবিধা গুলো দেখা যায়।১। লাইফ স্ট্যাটাস দেওয়া
২। ছবি, ভিডিও, মিউজিক শেয়ারিং
৩। ওয়াল পোস্ট
৪। ইভেন্ট তৈরী ও পরিচালনা
৫। ব্লগ
আরও আনেক কিছু যা নিজে না দেখলে বুঝবেন না। তাছাড়া সর্বোচ্চ ক্ষমতার এডমিন পেনেল তো থাকছেই। ডেমো দেখতে এখানে যান।
এবার আসুন কাজ শুরু করি,
১। প্রথমে এখান থেকে স্ক্রিপ্ট টি ডাউনলোড দিয়ে নিন।
২। এবার স্ক্রিপ্ট টি সরাসরি আপনার হোস্টিং এ আপলোড দেন, তারপর আনজিপ করুন। অথবা আনজিপ করে তারপর আপলোড করেন। এ ক্ষেত্রের এফটিপি সফটওয়্যার দিয়ে আপলোড করতে পারেন।
৩।এবার আপনার ওয়েব সাইটির লিঙ্ক এর সাথে /install.php লিখে ব্রাউজ করেন।
নিচের মত একটা পেইজ আসবে,
কোন সমস্যা হলে আমাকে লিখবেন, আমি সমাধান দিতে চেষ্টা করব।
সবাই ভাল থাকবেন। সবাই দোয়া করবেন আমি যেন ভাল থাকতে পাড়ি…। *প্রকৃত পক্ষে এটি একটি তৈরী করা সিএমএস যা সারভারে সেটআপ প্রনালী শিখানো হলো। প্রকৃত অর্থে ওয়েবসাইট তৈরী করা নয়। আল্লাহ হাফেজ ।
এইচটিএমএল শুরু
এবার আমি আপনাদের সামনে এইচটিএমএল নিয়ে আলোচনা করব। হাইপার টেক্সট মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজের পূর্ণরূপ হলো এইচটিএমএল। এইচটিএমএলকে
বলা হয় ওয়েবসাইটের ভাষা। ইন্টারনেট ব্রাউজারগুলো শুধু এইচটিএমএল ভাষার ওপর
ভিত্তি করেই যে কোনো সাইট প্রদর্শন করে থাকে। ওয়েবের উদ্ভাবক টিম
বার্নার্সলি ১৯৯০ সালের শেষদিকে প্রথমবারের মতো এইচটিএমএল ব্যবহার শুরু
করেন। প্রতিটি ওয়েবসাইট নির্দিষ্ট কিছু ট্যাগভিত্তিক এইচটিএমএল ভাষা নিয়ে
গঠিত হয়। এইচটিএমএলের সর্বশেষ প্রযুক্তি এইচটিএমএল ফাইভ।
বতর্মান এসেছে উবুন্টুর নতুন সংস্করণ
আশা করি সবাই ভাল আছেন। এবার জানাব ওপেন সোর্সভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম উবুন্টুর নতুন সংস্করণ ছাড়া কথা । গত
বৃহস্পতিবার ডেভেলপার প্রতিষ্ঠান ক্যানোনিক্যাল ন্যাটি নারওয়াল কোডনেমের
১১.০৪ সংস্করণটি অনলাইনে ছাড়ে। নতুন সংস্করণটিতে অপারেটিং সিস্টেমের
পারফরমেন্স বাড়াতে লিনাক্স কার্নেলের ২.৬.৩৮.৩ সংস্করণটি যুক্ত করা হয়েছে।
স্বয়ংক্রিয়ভাবে কম্পোজ উইন্ডো ম্যানেজার ব্যবহারের জন্য সংযোজিত হয়েছে
'ইউনিটি' নামের পরিচ্ছন্ন ডেস্কটপ ইন্টারফেস। এটি মূলত নোম ডেস্কটপ শেলের
বদলে তৈরি করা হয়েছে। ইউনিটি থ্রিডি ইন্টারফেসের কারণে উবুন্টুর এই
সংস্করণটি ভিজ্যুয়াল দিক থেকে অনেক আকর্ষণীয় হয়েছে। ৭০০ মেগাবাইটের আইএসও
ফাইলটি উবুন্টুর নিজস্ব ওয়েবসাইট http://www.ubuntu.com/download থেকে
ডাউনলোড করা যাবে। আশা করি ডাউন লোড করবেন । কমেন্ট করবেন।
অনলাইনে ঘরে বসে সহজেই আয় করুন Fiverr এর মাধ্যমে
সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়া শুরু করলাম ইন্টারনেট এ ঘরে বসে আয় বিষয়ক আমার
প্রথম লেখার কাজ। ইন্টারনেট এ ঘরে বসে আয় বা আউটসোর্সইং এই কথাটি আজ
প্রযুক্তির কল্যাণে আমাদের তরুন প্রজন্মের মুখে মুখে আজ ঘুরছে। সেই সাথে
আমদের দেশের তথা কথিত কিছু প্রতিষ্ঠান গড়ে
উঠেছে যারা “ইন্টারনেট এ ঘরে বসে আয়” বা “আউটসোর্সইং” এর প্রশিক্ষণ এর
মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় কারার সপ্ন দেখিয়ে আমাদের তরুন সমাজের কাছ থেকে
হাতিয়ে নিচ্ছে মোটা অঙ্কের টাকা। ফলে আমাদের দেশের তরুনেরা প্রতারিত হয়ে
বিদায় নিচ্ছেন। প্রযুক্তি বিষয়ে আমার জ্ঞান খুব ই কম তবুও আমার মাঝে যা
আছে তা যদি সবার মাঝে ছড়িয়া দিতে পারি তবেই আমার কষ্ট সার্থক।
যাই হোক, আজ আমি সবাই কে আমার প্রিয় এবং বিশ্বজুড়ে খুবই জনপ্রিয় একটি সাইট এর সাথে পরিচই করিয়া দেব। সাইটটি হলঃ http://www.fiverr.com । সাইটটির ইন্টারফেস এরকমঃ
এই সাইট টির বিশেষত্ব হচ্ছে, এখানে আপনি আপনার পণ্য বা সেবার বিজ্ঞাপন বিনা টাকায় দিতে পারবেন। সেই বিজ্ঞাপন গুলোকে বলা হবে গিগ। আপনার গিগ যদি কারো পছন্দ হয় তা হলে তিনি $৫ এর বিনিময়ে আপনার গিগ টিকে অর্ডার করতে পারেন। কারন এই সাইট এর সব কাজ ই হয় $৫ এর। এই সাইট টির ট্রাফিক অত্তন্ত বেশি ( প্রায় ৪০,০০০ প্রতি দিন)। তাই বলা যাই না, ভাগ্য ভালো থাকলে প্রতিদিন ২-৩ টি অর্দার পাওয়া কোন বিষয়ই না। আমি নিজের কথা বলতে পারি। আমি প্রতিদিন ৩-৪ টি অর্ডার পাই।
কাজের বা গিগ এর ধরনঃ
একটু খেয়াল করলে আপনি সহজেই বুঝতে পারবেন কোন ধরনের গিগ আপনাকে পোস্ট করতে হবে। না না ভয় পাবার কিছু নেই। এখানে রয়েছে বিভিন্ন বিভাগ। এই বিভাগ গুলোর যেকোনোটিতে আপনি যতো খুশি ততো গিগ প্রতিদিন জমা দিতে পারেন। তবে বেশি গিগ দিলেই যে বেশি অর্ডার পাওয়া যায় কথাটি এমনও নয়। আমি এখনও মাঝে মাঝে আমার ১ম গিগ থেকেও অর্ডার পাই। পুরো ব্যাপারটি নির্ভর করছে আপনার গিগ এর ধরন, নিজস্বতা, আর আপনার পণ্যের চাহিদার উপর। বিষয়টি আরও ভালোভাবে বললে, গিগ এর চাহিদা ও আপনার লেখার সৃজনশীলতার উপরই নির্ভর করে আপনার গিগ এর সফলতা। আপনি যদি নিজেকে সৃজনশীল ভাবে উপস্থাপন করতে পারেন তবে আমার মনে হয়না যে ১ম অর্ডারটি পেতে আপনাকে খুব বেশি আপেক্ষা করতে হবে। তবে, সব সময়ই যে একই ধরনের লেখা লিখে সফল হবেন তা ভাবা টাও ঠিক নই। কখনই অন্যদের গিগ নকল করবেন না। যদি দেখা যাই অর্ডার পাওয়া যাচ্ছে না তাহলে গিগ এর বিষয় পরিবর্তন করুন, লেখায় বৈচিত্র্য আনুন। সফলতা আসবেই। আমি পারছি আপনি কেন পারবেন না? আর এখানে টাকার অঙ্ক টাও কিন্তু নেহাত কম নয়। প্রতিটি গিগ সেল $৫ (৳৩৫০)। যদিও সাইটটি সার্ভিস চার্জ বাবদ $১ কেটে রেখে $৪ পেমেন্ট করে। এই সাইট এর রেজিস্ট্রেশন এর নিয়ম অন্যান্য সাইট এর মতই খুবই সাধারন।
আমি আমার একটি গিগ এর উদাহরন দিচ্ছি যেটা একটা সময় খুবই হট গিগে পরিনত হয়াছিল।
1. I will give you wordpress tutorial for $5. (৫ সেল)
2. I will create 10 gmail or youtube account for $5. ( ৭ সেল)
গিগ দেয়ার পর ক্রেতার কাছে আপনার গিগ এর একটি বর্ণনা দিন। কীওয়ার্ড গিগ সম্পর্কিত কিছু কীওয়ার্ড দিন। যেমনঃ আমি আমার ১ম উদাহরন এর জন্য দিয়েছিলাম WordPress, Tutorials, E-Book, CMS, Learn, Easy. তারপর আপনি কতো দিনে কাজটি শেষ করতে পারবেন তা উল্লেখ করুন। আপনি যদি আপনার নিজের কোন পণ্য এখানে সেল করতে চান তার জন্য এর পর রয়েছে এ রয়েছে শিপিং এর অপশন। সবশেষে আপনার পণ্য এর এক বা একাধিক ছবি(ই-বুক এর ছবি) আপলোড করুন। তারপর ওকে দিন।
এখানে যে ধরনের গিগগুলো বেশি সেল হয় তার মধ্যে সবার উপরে রয়েছে টিউটোরিয়াল ভিত্তিক গিগ। এর পরই আছে প্রোগ্রামিং , ফান, সামাজিক যোগাযোগ এর গিগ ইত্যাদি। টিউটোরিয়াল ভিত্তিক ই-বুক আপনি গুগল থেকে বা অন্য যেকোনো ফ্রী ই-বুক এর সাইট থেকে ফ্রী ডাউনলোড করতে পারেন। তবে আপনাকে অবশই আপনার পন্নের মান নিশ্চিত করতে হবে। এবং আপনার নির্ধারিত সময়ই এর মধ্যেই কাজ জমা দিতে হবে অথবা বায়ার কে আপনার সমস্যার কথা জানিয়া সময় চেয়ে নিতে হবে। নইলে পরবর্তীতে এর অর্ডার না পাবার বা বয়ার ওরদার বাতিল করতে পারেন বা আপনাকে বাজে রেটিং দিতে পারেন। বায়ের এর সাথে সকল আলোচনা অবশ্যই ঐ সাইট এর মেইল বক্স এ করতে হবে। আপনার কাজটি শেষ হলে কাজটি অবশ্যই ঐ সাইট এর মাধ্যমেই হস্তান্তর করতে হবে। কোন ক্রমেই বায়ের এর ই-মেইল অ্যাকাউন্ট এ পাঠানো যাবে না। আবার এখানে রয়েছে ঐ একই অ্যাকাউন্ট দিয়ে একজন বায়ার হিসাবেও কাজ করার সুবিধা। আপনি এই সাইট এ কিছু টাকা জমিয়া আপনার কোন কাজ এর জন্য গিগ চাইতে পারেন। আপনি আপনার গিগ গুলো ফেসবুক, টুইটার এ শেয়ার করতে পারেন। আবার এই সাইটটির উইডগেট ব্যবহার করে আপনি আপনার ওয়েবসাইট এ এই সাইট এ আপনার গিগ গুলোর বিজ্ঞাপন দিতে পারেন। এতে আপনার গিগ এ বাড়তি কিছু ট্রাফিক আসতে পারে। যা হতে পারে আপনার আয়ের একটি অন্যতম উৎস।
পেমেন্টঃ অনেক বক বক করলাম। এবার আসি টাকা উত্তলন এর কথাই। অর্ডার পাবার সাথে সাথেই টাকা বায়ার পুরো টাকা ইসক্রো করে দায়। তাই সময় মতো কাজ জমা দিলে টাকা পাবেনই। কাজ জমা দেয়ার ৩দিন এর মধ্যে বায়ার আপানর কাজটি গ্রহন করবেন ও আপনাকে রেটিং দেবে। এবং কাজটি গ্রহন করার টাকা আপনার অ্যাকাউন্ট এ জমা হবে এবং ১২ দিন এর মাথায় আপনার টাকা ক্লিয়ার করা হবে। যা আপনি আপনার পেপাল অ্যাকাউন্ট দিয়া সাথে সাথে তুলতে পারবেন। অনেকের মতে এই একটা কারনেই অনেকেই এই সাইট এ কাজ করতে ভয় পায়। কারন এই সাইট এ টাকা পাবার উপায় মাত্র একটি। আর তা হলো পেপাল যার কোন সাপোর্ট বাংলাদেশ এ নাই! কিন্তু আমি মনে করি না বর্তমান সময়ে এটি কোন সমস্যা। এখন আমাদের দেশে অনেক সফল ফিলানস্যার আছেন যারা বিভিন্ন উপায়ে পেপাল থেকে বাংলাদেশ এ টাকা আনেন। তাদের কাছে এ ব্যাপারে সহযোগিতা চাইলে তারা অবশ্যই আপনাকে সাহায্য করবেন। আমি অনেক মানুষকে দেখেছি যারা বিভিন্ন বাংলা ফোরাম (বিডিওএসএন) এর মাধ্যমে দেশের সফল ফিলানস্যার কাছে পেপাল থেকে টাকা আনার জন্য সাহায্যচান। এবং আমি দেখেছি আমাদের দেশের সফল ফিলানস্যাররা কিভাবে তাদেরকে তাদের টাকা আনতে সাহায্য করেন। তাই বলছি, টাকা যদি আপনার অ্যাকাউন্ট এ থাকে তাহলে টাকা আনার জন্য খুব বেশি বেগ পেতে হবেনা। তারপরও যদি টাকা আনতে কোন সমস্যা হয় তাহলে আমিতো আছিই। তাহলে শুরু করে দিন না আজ থাকেই।
অনেক আগেই বলেছি কোন ওয়েবসাইট এ এটাই আমার ১ম বাংলা পোস্ট লেখা। কাজেই ইচ্ছা থাকা সত্তেও সব কথাগুলো গুছিয়া লিখতে পারিনি। আশা আপনারা সবাই এটিকে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। পোস্টটি ভালো লাগলে বা কোথাও কোন সমস্যা মনে করলে কমেন্ট এর মাধমে জানাতে ভুলবেন না যেন। আপনাদের উৎসাহ পেলে আবার দেখা হবে। সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন। ধন্যবাদ।
যাই হোক, আজ আমি সবাই কে আমার প্রিয় এবং বিশ্বজুড়ে খুবই জনপ্রিয় একটি সাইট এর সাথে পরিচই করিয়া দেব। সাইটটি হলঃ http://www.fiverr.com । সাইটটির ইন্টারফেস এরকমঃ
এই সাইট টির বিশেষত্ব হচ্ছে, এখানে আপনি আপনার পণ্য বা সেবার বিজ্ঞাপন বিনা টাকায় দিতে পারবেন। সেই বিজ্ঞাপন গুলোকে বলা হবে গিগ। আপনার গিগ যদি কারো পছন্দ হয় তা হলে তিনি $৫ এর বিনিময়ে আপনার গিগ টিকে অর্ডার করতে পারেন। কারন এই সাইট এর সব কাজ ই হয় $৫ এর। এই সাইট টির ট্রাফিক অত্তন্ত বেশি ( প্রায় ৪০,০০০ প্রতি দিন)। তাই বলা যাই না, ভাগ্য ভালো থাকলে প্রতিদিন ২-৩ টি অর্দার পাওয়া কোন বিষয়ই না। আমি নিজের কথা বলতে পারি। আমি প্রতিদিন ৩-৪ টি অর্ডার পাই।
কাজের বা গিগ এর ধরনঃ
একটু খেয়াল করলে আপনি সহজেই বুঝতে পারবেন কোন ধরনের গিগ আপনাকে পোস্ট করতে হবে। না না ভয় পাবার কিছু নেই। এখানে রয়েছে বিভিন্ন বিভাগ। এই বিভাগ গুলোর যেকোনোটিতে আপনি যতো খুশি ততো গিগ প্রতিদিন জমা দিতে পারেন। তবে বেশি গিগ দিলেই যে বেশি অর্ডার পাওয়া যায় কথাটি এমনও নয়। আমি এখনও মাঝে মাঝে আমার ১ম গিগ থেকেও অর্ডার পাই। পুরো ব্যাপারটি নির্ভর করছে আপনার গিগ এর ধরন, নিজস্বতা, আর আপনার পণ্যের চাহিদার উপর। বিষয়টি আরও ভালোভাবে বললে, গিগ এর চাহিদা ও আপনার লেখার সৃজনশীলতার উপরই নির্ভর করে আপনার গিগ এর সফলতা। আপনি যদি নিজেকে সৃজনশীল ভাবে উপস্থাপন করতে পারেন তবে আমার মনে হয়না যে ১ম অর্ডারটি পেতে আপনাকে খুব বেশি আপেক্ষা করতে হবে। তবে, সব সময়ই যে একই ধরনের লেখা লিখে সফল হবেন তা ভাবা টাও ঠিক নই। কখনই অন্যদের গিগ নকল করবেন না। যদি দেখা যাই অর্ডার পাওয়া যাচ্ছে না তাহলে গিগ এর বিষয় পরিবর্তন করুন, লেখায় বৈচিত্র্য আনুন। সফলতা আসবেই। আমি পারছি আপনি কেন পারবেন না? আর এখানে টাকার অঙ্ক টাও কিন্তু নেহাত কম নয়। প্রতিটি গিগ সেল $৫ (৳৩৫০)। যদিও সাইটটি সার্ভিস চার্জ বাবদ $১ কেটে রেখে $৪ পেমেন্ট করে। এই সাইট এর রেজিস্ট্রেশন এর নিয়ম অন্যান্য সাইট এর মতই খুবই সাধারন।
আমি আমার একটি গিগ এর উদাহরন দিচ্ছি যেটা একটা সময় খুবই হট গিগে পরিনত হয়াছিল।
1. I will give you wordpress tutorial for $5. (৫ সেল)
2. I will create 10 gmail or youtube account for $5. ( ৭ সেল)
গিগ দেয়ার পর ক্রেতার কাছে আপনার গিগ এর একটি বর্ণনা দিন। কীওয়ার্ড গিগ সম্পর্কিত কিছু কীওয়ার্ড দিন। যেমনঃ আমি আমার ১ম উদাহরন এর জন্য দিয়েছিলাম WordPress, Tutorials, E-Book, CMS, Learn, Easy. তারপর আপনি কতো দিনে কাজটি শেষ করতে পারবেন তা উল্লেখ করুন। আপনি যদি আপনার নিজের কোন পণ্য এখানে সেল করতে চান তার জন্য এর পর রয়েছে এ রয়েছে শিপিং এর অপশন। সবশেষে আপনার পণ্য এর এক বা একাধিক ছবি(ই-বুক এর ছবি) আপলোড করুন। তারপর ওকে দিন।
এখানে যে ধরনের গিগগুলো বেশি সেল হয় তার মধ্যে সবার উপরে রয়েছে টিউটোরিয়াল ভিত্তিক গিগ। এর পরই আছে প্রোগ্রামিং , ফান, সামাজিক যোগাযোগ এর গিগ ইত্যাদি। টিউটোরিয়াল ভিত্তিক ই-বুক আপনি গুগল থেকে বা অন্য যেকোনো ফ্রী ই-বুক এর সাইট থেকে ফ্রী ডাউনলোড করতে পারেন। তবে আপনাকে অবশই আপনার পন্নের মান নিশ্চিত করতে হবে। এবং আপনার নির্ধারিত সময়ই এর মধ্যেই কাজ জমা দিতে হবে অথবা বায়ার কে আপনার সমস্যার কথা জানিয়া সময় চেয়ে নিতে হবে। নইলে পরবর্তীতে এর অর্ডার না পাবার বা বয়ার ওরদার বাতিল করতে পারেন বা আপনাকে বাজে রেটিং দিতে পারেন। বায়ের এর সাথে সকল আলোচনা অবশ্যই ঐ সাইট এর মেইল বক্স এ করতে হবে। আপনার কাজটি শেষ হলে কাজটি অবশ্যই ঐ সাইট এর মাধ্যমেই হস্তান্তর করতে হবে। কোন ক্রমেই বায়ের এর ই-মেইল অ্যাকাউন্ট এ পাঠানো যাবে না। আবার এখানে রয়েছে ঐ একই অ্যাকাউন্ট দিয়ে একজন বায়ার হিসাবেও কাজ করার সুবিধা। আপনি এই সাইট এ কিছু টাকা জমিয়া আপনার কোন কাজ এর জন্য গিগ চাইতে পারেন। আপনি আপনার গিগ গুলো ফেসবুক, টুইটার এ শেয়ার করতে পারেন। আবার এই সাইটটির উইডগেট ব্যবহার করে আপনি আপনার ওয়েবসাইট এ এই সাইট এ আপনার গিগ গুলোর বিজ্ঞাপন দিতে পারেন। এতে আপনার গিগ এ বাড়তি কিছু ট্রাফিক আসতে পারে। যা হতে পারে আপনার আয়ের একটি অন্যতম উৎস।
পেমেন্টঃ অনেক বক বক করলাম। এবার আসি টাকা উত্তলন এর কথাই। অর্ডার পাবার সাথে সাথেই টাকা বায়ার পুরো টাকা ইসক্রো করে দায়। তাই সময় মতো কাজ জমা দিলে টাকা পাবেনই। কাজ জমা দেয়ার ৩দিন এর মধ্যে বায়ার আপানর কাজটি গ্রহন করবেন ও আপনাকে রেটিং দেবে। এবং কাজটি গ্রহন করার টাকা আপনার অ্যাকাউন্ট এ জমা হবে এবং ১২ দিন এর মাথায় আপনার টাকা ক্লিয়ার করা হবে। যা আপনি আপনার পেপাল অ্যাকাউন্ট দিয়া সাথে সাথে তুলতে পারবেন। অনেকের মতে এই একটা কারনেই অনেকেই এই সাইট এ কাজ করতে ভয় পায়। কারন এই সাইট এ টাকা পাবার উপায় মাত্র একটি। আর তা হলো পেপাল যার কোন সাপোর্ট বাংলাদেশ এ নাই! কিন্তু আমি মনে করি না বর্তমান সময়ে এটি কোন সমস্যা। এখন আমাদের দেশে অনেক সফল ফিলানস্যার আছেন যারা বিভিন্ন উপায়ে পেপাল থেকে বাংলাদেশ এ টাকা আনেন। তাদের কাছে এ ব্যাপারে সহযোগিতা চাইলে তারা অবশ্যই আপনাকে সাহায্য করবেন। আমি অনেক মানুষকে দেখেছি যারা বিভিন্ন বাংলা ফোরাম (বিডিওএসএন) এর মাধ্যমে দেশের সফল ফিলানস্যার কাছে পেপাল থেকে টাকা আনার জন্য সাহায্যচান। এবং আমি দেখেছি আমাদের দেশের সফল ফিলানস্যাররা কিভাবে তাদেরকে তাদের টাকা আনতে সাহায্য করেন। তাই বলছি, টাকা যদি আপনার অ্যাকাউন্ট এ থাকে তাহলে টাকা আনার জন্য খুব বেশি বেগ পেতে হবেনা। তারপরও যদি টাকা আনতে কোন সমস্যা হয় তাহলে আমিতো আছিই। তাহলে শুরু করে দিন না আজ থাকেই।
অনেক আগেই বলেছি কোন ওয়েবসাইট এ এটাই আমার ১ম বাংলা পোস্ট লেখা। কাজেই ইচ্ছা থাকা সত্তেও সব কথাগুলো গুছিয়া লিখতে পারিনি। আশা আপনারা সবাই এটিকে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। পোস্টটি ভালো লাগলে বা কোথাও কোন সমস্যা মনে করলে কমেন্ট এর মাধমে জানাতে ভুলবেন না যেন। আপনাদের উৎসাহ পেলে আবার দেখা হবে। সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন। ধন্যবাদ।
Subscribe to:
Posts (Atom)
Check Page Rank of your Web site pages instantly: |
This page rank checking tool is powered by Page Rank Checker service |
বি: দ্র:-কোন লিংক না দেখা গেলে SKIP AD-এ ক্লিক করবেন।
- .