আমার জানা মতে আমার মতো অনেক মানুষ আছে যারা তাদের সারা দিনের অধিকাংশ সময়টাই ব্যয় করেন কম্পিউটারকে নিয়ে। আবার অনেকে কাজ থাকা সর্তেও কম্পিউটারের সামনে বসতে চান না। তার প্রধান কারণ হলো চোখের সমস্যা হওয়ার ভয়ে। চোখের সমস্যার অনেক কারনের মধ্যে আন্যতম একটি প্রধান কারন হলো কম্পিউটারের মনিটর। তার কারণ হলো মনিটর থেকে ক্ষতি কারক গামা রশ্মি বের হয়। যেটা চোখের জন্য ক্ষতিকারক। তাছাড়াও মনিটরের স্ক্রিন দিনের বেলা যতটুকু উজ্জল থাকে ঠিক ততোটুকু রাতের বেলাও থাকে অথচ রাতে ঐ আলো চোখে লাগে। অনেক রাত পর্যন্ত জেগে থাকার প্রয়োজন পড়লে মনিটরের আলো চোখে লেগে তার পর চোখ ব্যাথা ও পানি পড়া শুরু করে। যদি কেমন হয় যে আপনার চোখের খেয়াল যদি কম্পিউটার রাখে? তাহলে তো খুবই ভালো আর নিরাপদ হয়। তাই না আর এ জন্যই এখন আপনাদেরকে আমি এই সফটওয়্যারটা শেয়ার করছি। এই সফটওয়্যারটির নাম হলো F.lux । সফটওয়্যারটির সাইজ মাত্র ৫৪৬ কিলোবাইট।
স্ক্রীনশটঃ
এই সফটওয়্যারটির সব চেয়ে দৃষ্টিনন্দন বিষয় হলো, মনিটরের স্ক্রিনের আলো অটোমেটিক পরিবর্তন হবে। আর সেটা ২৪ ঘন্টা সময় অনুযায়ি পরিবর্তন হবে। দিনের বেলায় কম্পিউটারের স্ক্রিন থাকবে স্বাভাবিক আর রাতের বেলায় মনিটরের আলো থাকবে আপনার চোখের জন্য মানানসই। আর এই কাজটা এই সফটওয়্যারটি সংয়কৃতভাবে করে নেবে। আপনাকে কিছুই করতে হবে না। এই সফটওয়্যারটা আপনার কম্পিউটারের সময় অনুযায়ী কাজ করবে।
ডাউনলোডঃ

আপনাদের কাজে লাগলেই আমার পরিশ্রম সার্থক হবে।


















আজ আমি আপনাদের একটি সাইট এর সাথে পরিচয় করিয়ে দেব য়েখানে আপনি এক ক্লিকে দেখে নিতে পারবেন ডলারের বর্তমান বাজার দর কত বাংলাদেশি টাকা। তো চলুন দেখি কি ভাবে ডলার কনভাট করতে হয়।
১. আপনার ফ্রীলান্সার ড্যাসবোর্ড এর পেমেন্টস মেন্যু থেকে Withdraw funds এ ক্লিক করুন।




৭. নিচের ইমেজটি লক্ষ করুন। এখানে, ৪৫ ডলার উত্তোলনের জন্য রিকোয়েষ্ট করা হয়েছে ২১/৩/২০১১ তারিখে এবং তা ১২/৪/২০১১ তারিখের মধ্যে মানিবুকার্স একাউন্টে পাঠানো হবে নির্দেশনা মতে। আবারো বলছি, ফ্রীলান্সারের জন্য প্রথম বারের মত মানিবুকার্সে উত্তোলন করতে সময় লাগে কমপক্ষে ১৫-২০দিন। আর একবার একটিভ হলে, পরবর্তী পেমেন্ট রিকোয়েষ্ট গুলো ২-৩ দিনের মধ্যেই সম্পন্ন হয়।
৮. আপনার পেমেন্ট রিকোয়েষ্ট অনুযায়ী যদি একাউন্ট-এ পর্যাপ্ত ডলার না থাকে তবে, উপরের চিত্রের মত স্টাটাস দেখাবে। পর্যাপ্ত ডলার থাকলে তা নিচের চিত্রের মত স্টাটাস প্রদর্শন করবে।
বাংলাদেশের মানুদের কাছে মানিবুকারসকে বলা হয় বাঙ্গালীর পেপাল। এটি বাংলাদেশের মানুষের কাছে পেপালের প্রধান বিকল্প। বিশেষ করে যেসব দেশে পেপালের কোনো সাপোর্ট নেই, সেসব দেশের জন্য মানিবুকারস একটি আদর্শ মাধ্যম। বিশ্বের প্রায় শতকরা ৮০ভাগ ফ্রিল্যান্সি মার্কেটপ্লেসে মানিবুকারস সাপোর্ট করে। এক্ষেত্রে তুলানামুলকভাবে কম খরচ পড়ে। ফ্রিল্যান্সিং সাইট ছাড়া কোন ব্যক্তি থেকে অর্থ গ্রহনের জন্য কোন ফি দিতে হয় ন।









